পবিত্র হাদিস শরিফে উল্লিখিত আছে— "যাকে মানুষ তাদের জান ও মালের জন্য নিরাপদ মনে করে সে-ই প্রকৃত মুমিন।" - আল হাদিস (তিরমিজি, ২৬২৭)
প্রবৃত্তির দাসত্ব, লোভ-লালসা, হিংসা-বিদ্বেষসহ মনের পশুত্বকে পরাভূত করার বার্তা নিয়ে আসে পবিত্র ঈদুল আজহা তথা কুরবানির ঈদ। আত্মত্যাগ, আত্মসমর্পণ এবং নিজেকে উৎসর্গ করার মহিমায় উদ্ভাসিত মুসলিম উম্মাহর বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমতো ধর্মীয় নিয়মানুযায়ী উট, গরু, দুম্বা কিংবা ছাগল আল্লাহর নামে কোরবানি করে বা জবাই দেয়। সে অনুযায়ী মানুষ কুরবানির পশু ক্রয় করে থাকে। এসময় একটা চোরচক্র পশু চুরিতে সক্রিয় হয়। আমার ইউনিয়নের প্রিয় ধর্মপ্রাণ মুসল্লীদের কুরবানির পশুর চুরি প্রতিরোধে ও পশুর নিরাপত্তার স্বার্থে ইউনিয়নের দফাদার ও গ্রামপুলিশ (চৌকিদার) কে দ্বায়িত্ব পালনের নির্দেশ প্রদান করি। তারা সে মোতাবেক ইউনিয়নের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে অক্লান্ত পরিশ্রম করে গভীর রাত পর্যন্ত জাগ্রত থেকে নিরাপত্তা বিধান করেছেন। ইনশাআল্লাহ, এজন্যে আমার জানা মতে একটিও কুরবানির পশু চুরির ঘটনা ঘটেনি। তাঁদের দায়িত্ব পরায়ণতার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আশা করি আগামীতেও আপনারা সাধ্যমতো এভাবে মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করে মানুষকে স্বস্তি ও সেবাপ্রদান করে যাবেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস